নিজের কর্মচারী টম চেনির হাতে খুন হয়েছে ফ্র্যাঙ্ক রস।আকস্মিক এই দুর্ঘটনায় শোকে মুহ্যমান মিসেস রস।ভাইবোনদুটোও খুব ছোট। বাধ্য হয়ে বাবার লাশ আনতে আরকানসাসে হাজির হল চোদ্দ বছরের কিশোরী ম্যাটি রস। বিস্মিত হল আইনের উদাসীনতায়।বাধ্য হয়ে হায়ার করল পশ্চিমের কুখ্যাত মার্শাল রুস্টার কগবার্নকে।যার অভিধানে ভয়-ডর বলে কোন শব্দ নেই। মঞ্চে হাজির হল আরও একজন- টেক্সাস রেঞ্জার লেবাফ, সেও খুঁজছে সিনেটরের খুনি টম চেনি ওরফে চেমসফোর্ডকে। তলে তলে ঘোঁট পাকালো লেবাফ আর রুস্টার। তবে হাল ছাড়ার পাত্রী না ম্যাটি রস। পিছু নিল দুই ম্যানহান্টারের।
Charles McColl Portis was an American author best known for his novels Norwood (1966) and the classic Western True Grit (1968), both adapted as films. The latter also inspired a film sequel and a made-for-TV movie sequel. A newer film adaptation of True Grit was released in 2010.
Portis served in the Marine Corps during the Korean war and attended the University of Arkansas at Fayetteville. He graduated with a degree in journalism in 1958.
His journalistic career included work at the Arkansas Gazette before he moved to New York to work for The New York Herald Tribune. After serving as the London bureau chief for the The New York Herald Tribune, he left journalism in 1964 and returned to Arkansas to write novels.
আমার অন্যতম পছন্দের একটা জনরা ওয়েস্টার্ন। সম্প্রতি পড়া হল চার্লস পোট্রিস এর লেখা এবং খালেদ নকীব ভাইয়ার অনুবাদ করা 'ট্রু গ্রিট'। বইটি প্রকাশিত হয়েছে নয়া উদ্যোগ প্রকাশনী থেকে। আমার কাছে বইটা অনেক ভালো লেগেছে।
বইয়ের অনুবাদ আমার কাছে যথেষ্ট সাবলীল লেগেছে। এর আগে খালেদ নকীবের লেখা ওয়েস্টার্ন জনক পড়েছিলাম যেটা সেবা প্রকাশনী থেকে প্রকাশিত হয়েছিল। বইটা বেশ ভালো লেগেছিল বিধায় এই বইটা নিয়ে আশাবাদী ছিলাম এবং অনুবাদকের কাছে যতটুকু এক্সপেকটেশন ছিল সেটুকু অনুবাদক খালেদ নকীব পূরণ করেছেন। তবে বইয়ে অল্প কয়েকটি অপরিচিত ইংরেজি শব্দ অনুবাদ না করে ইংরেজি শব্দটাই রেখে দেয়া হয়েছিল, শুরুর দিকে বেশি পেয়েছি, যে কারনে শুরুর দিকে পড়তে গিয়ে একটু সমস্যা হচ্ছিল, যারা ওয়েস্টার্ন পড়েন না খুব একটা তাদের জন্য এই সমস্যাটা ফেইস করার কথা। কিন্তু কয়েক চ্যাপ্টার পড়ার পর গল্পে ডুবে যাওয়ার কারনে এটা খুব একটা চোখে পড়েনি৷ মানে ওয়েস্টার্ন বইগুলোতে যেসব প্রচলিত শব্দ থাকে সেগুলোর বাইরে হাতে গুনা অল্প কিছু অপ্রচলিত শব্দ চোখে লেগেছে। অন্যদের হয়তো এই সমস্যা নাও হতে পারে, আশা করি অনুবাদক পরবর্তী বইগুলোতে এই বিষয়টি একটু দেখবেন, সাধারণত ওয়েস্টার্ন বইয়ের যেসব শব্দ থাকে, বেশিরভাগ প্রচলিত, এরপরও নতুন/অপরিচিত শব্দ যদি পেইজের নিচে অর্থ সহ দেয়া যায় তাহলে সবার জন্য বুঝতে সুবিধা হত । কিন্তু এই বিষয়টা সিরিয়াস কিছু না। অনুবাদ অনেক সাবলিল এবং ভালো লেগেছে।
অনুবাদকের আরেকটা ওয়েস্টার্ন সেবা প্রকাশনী থেকে মরুঝড় নামে, অনেকদিন হল বইটা সংগ্রহে আছে কিন্তু ভুলেই গেছিলাম পড়ার কথা।😷 যাইহোক আমার কাছে সব মিলিয়ে বইটা ভালো লেগেছে, আর এই বইটা অন্যান্য বেশিরভাগ বাংলা ওয়েস্টার্ন বইগুলোর মতো এডাপটেশন না, এটা সরাসরি অনুবাদ করা।
আর নয়া উদ্যোগ প্রকাশনীর প্রথম লটের বই এটি। প্রডাকশন, বইয়ের কোয়ালিটি আমার কাছে বেশ ভালো লেগেছে। বর্তমানে নতুন নতুন কয়েকটা প্রকাশনী থ্রিলার নিয়ে ভালো কাজ করছে এবং পুরাতন স্বনামধন্য বেশ কিছু প্রকাশনী ইদানিং অন্যান্য জনরার পাশাপাশি থ্রিলার নিয়ে কাজ করছে যেটা আমাদের থ্রিলার পাঠকদের জন্য অনেক ভালো খবর। আশা করি নয়া উদ্যোগ প্রকাশনী থেকে আরো ভালো ভালো থ্রিলার বই পাব সামনে।
প্রকাশনীর প্রথম লটের বইগুলোর মধ্যেই ওয়েস্টার্ন নিয়ে কাজ করা অবশ্যই সাহসী পদক্ষেপ, ইদানীং অন্যান্য যেসব প্রকাশনী নিয়মিত ওয়েস্টার্ন বের করত তাদের থেকেও ওয়েস্টার্ন অনেক কমে গেছে। আশা করি নয়া উদ্যোগ থেকে মাঝে মধ্যে ওয়েস্টার্ন জনরার বই পাব।🥶
যারা ওয়েস্টার্ন পছন্দ করেন, তাদের জন্য অবশ্যই রিকমেন্ড করব বইটা পড়ার জন্য।
'নিজের কর্মচারী টম চেনির হাতে খুন হয়েছে ফ্র্যাঙ্ক রস।আকস্মিক এই দুর্ঘটনায় শোকে মুহ্যমান মিসেস রস।ভাইবোনদুটোও খুব ছোট। বাধ্য হয়ে বাবার লাশ আনতে আরকানসাসে হাজির হল চোদ্দ বছরের কিশোরী ম্যাটি রস। বিস্মিত হল আইনের উদাসীনতায়।বাধ্য হয়ে হায়ার করল পশ্চিমের কুখ্যাত মার্শাল রুস্টার কগবার্নকে।যার অভিধানে ভয়-ডর বলে কোন শব্দ নেই। মঞ্চে হাজির হল আরও একজন- টেক্সাস রেঞ্জার লেবাফ, সেও খুঁজছে সিনেটরের খুনি টম চেনি ওরফে চেমসফোর্ডকে। তলে তলে ঘোঁট পাকালো লেবাফ আর রুস্টার। তবে হাল ছাড়ার পাত্রী না ম্যাটি রস। পিছু নিল দুই ম্যানহান্টারের।'
নিজের কর্মচারী টম চেনির হাতে খুন হয়েছে ফ্র্যাঙ্ক রস।আকস্মিক এই দুর্ঘটনায় শোকে মুহ্যমান মিসেস রস।ভাইবোনদুটোও খুব ছোট। বাধ্য হয়ে বাবার লাশ আনতে আরকানসাসে হাজির হল চোদ্দ বছরের কিশোরী ম্যাটি রস। বিস্মিত হল আইনের উদাসীনতায়।বাধ্য হয়ে হায়ার করল পশ্চিমের কুখ্যাত মার্শাল রুস্টার কগবার্নকে।যার অভিধানে ভয়-ডর বলে কোন শব্দ নেই। মঞ্চে হাজির হল আরও একজন- টেক্সাস রেঞ্জার লেবাফ, সেও খুঁজছে সিনেটরের খুনি টম চেনি ওরফে চেমসফোর্ডকে। তলে তলে ঘোঁট পাকালো লেবাফ আর রুস্টার। তবে হাল ছাড়ার পাত্রী না ম্যাটি রস। পিছু নিল দুই ম্যানহান্টারের।